বিশ্বজুড়ে আসতে পারে খাদ্য সংকট বছরের-পর-বছর চলতে পারে৷ মহান আল্লাহতালা সূরা আশ শুয়ারা 30 নম্বর আয়াতে বলেন আর তোমরা মুসিবতের মধ্য থেকে যা কিছু সম্ভব সেটা তোমাদের কর্ম কর, আর তোমাদের প্রতি আল্লাহর আহসান, এই যে তিনি তোমাদের বহু পাপ অপরাধী মাফ করে দেন৷ আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে ৷ এইতো গত কয়েকদিন আগে জাতিসংঘের মহাসচিব গোত্রের হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন যুদ্ধবিগ্রহ পরিস্থিতির কারণে,সারা বিশ্বে খাদ্য সংকট সৃষ্টি হতে পারে৷ ক্রমবর্ধমানভাবে এর কারণে দরিদ্র দেশগুলো খাদ্য নিরাপত্তা হীনতায় পড়তে পারে৷ নিউইয়র্কের উদ্দেশে কথা বলেন বিশ্ব ব্যাংক দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য 12 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল৷৷ সমসাময়িক বিশ্ব দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হবে এতে কোনো সন্দেহ না৷ বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি দেশ যারা কিনা ভুট্টা এবং গম উৎপাদনে পৃথিবীর 40 ভাগ ই তাদের উৎপাদন হতো৷ সে দুটি দেশই এখন যুদ্ধে লিপ্ত ইউক্রেন রাশিয়া৷ জাতিসংঘের মধ্যে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় 30 শতাংশ বেড়েছে৷ জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন আমরা যদি যৌথভাবে নিয়ে আসি তাহলে খাবার আছে কিন্তু এই সমস্যা যদি আজ সমাধান না করি ৷তাহলে আমরা সামনের দিনগুলোতে খাদ্যঘাটতির সম্মুখীন হব৷ সতর্ক করে বলেন ইউক্রেনের খাদ্য সংকট সমাধানের আর কোন সমাধান নেই বলেন৷ খাদ্য রপ্তানির স্বাভাবিক স্তরে ফিরিয়ে আনার জন্য তিনি রাশিয়া এবং ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন৷ বিভিন্ন হাদীসে এসেছে যে মানুষের বিভিন্ন গুরুতর অপরাধের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন গোষ্ঠীর উপজেলার প্রার্থী বা আজাব গজব নাজিল হয়ে থাকে ৷মুসলিম উম্মাহর বিভিন্ন গোষ্ঠীর উপরেও এসব নাজিল হবে৷ যখনই তাদের বাধ্য হয়ে যাবে তখন এলাকাবাসী আল্লাহু থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন যখন কোন নগরে যেনা-ব্যভিচার আত্মপ্রকাশ করে প্রকাশ্যে বলতো তারা নিজেদের উপরে আল্লাহর আযাব কে হালাল করে দেয় আল্লাহু আকবার ৷এছাড়া আর একটি হাদীসে এসেছে যে কোন গোষ্ঠীর মধ্যে অশ্লীলতা এতটা প্রকট শেষমেশ তারা তার খোলা খুলি ভাবে করতে থাকে ৷আর তাদের মধ্যে মহামারী কঠিন বাধাসমূহ ছড়িয়ে পড়ে৷ যার ভোগান্তিতে ধ্বংস হয়েছে৷ তাদের পূর্বসূরিরা আরো বলা হয়েছে এমন যেন কখনো না হয় যে ওজন কমাতে কার্যকরী করে চরম মাত্রায় দুর্দশা হলো জালেম সরকার তাদের উপরে চেপে বসবে৷ যদি তারা অন্যায় অবিচার করতে থাকে ৷ধোঁকাবাজির ঘটতে থাকে৷ ওজনে কম দিতে থাকে৷ আরও বলা হয়েছে এমন যেন কখনো না হয় ৷যে তারা তাদের ধন সম্পদের যাকাত দেয়া বন্ধ করে দেয়৷ আর আসমানের বৃষ্টি বন্ধ না হয়ে যায়৷ আরও বলা হয়েছে এমন যেন কখনো না হয় আল্লাহ তা'আলার সাথে কৃত ওয়াদা নষ্ট করে থাকে৷ আল্লাহ তাদের উপরে তাদেরকে তাদের মত ওয়াদা ভঙ্গকারী গোষ্ঠীর হাতে যারা আছে৷ তারা ক্ষমতা প্রয়োগ করে নিরুদ্দেশ৷ সর্বশেষ মা আয়েশার একটা গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আপনাদেরকে বলছি, তিনি বলেন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে প্রশ্ন করি আল্লাহ আমাদের মধ্যে নেককার লোক থাকা সত্ত্বেও কি আল্লাহর আযাব আসবে. আমরা ধ্বংস হয়ে যাব৷ আল্লাহর রাসূল বললেন এমন ঘটনা ঘটবে তখন যখন সমাজে অশ্লীলতা নোংরামি ব্যাপক আকার ধারণ করবে৷
Tags
RELIGION